Surah Adh-Dhariyat - Bengali Translation by Zohurul Hoque
وَٱلذَّـٰرِيَٰتِ ذَرۡوٗا
ভাবো -- বিক্ষেপকারীদের বিক্ষেপের কথা
Surah Adh-Dhariyat, Verse 1
فَٱلۡحَٰمِلَٰتِ وِقۡرٗا
তারপর বহনকারীদের বোঝার কথা
Surah Adh-Dhariyat, Verse 2
فَٱلۡجَٰرِيَٰتِ يُسۡرٗا
তারপর চলমানদের স্বচ্ছন্দগমনের কথা
Surah Adh-Dhariyat, Verse 3
فَٱلۡمُقَسِّمَٰتِ أَمۡرًا
তারপর বিতরণকারীদের কাজকর্মের কথা
Surah Adh-Dhariyat, Verse 4
إِنَّمَا تُوعَدُونَ لَصَادِقٞ
নিঃসন্দেহ তোমাদের প্রতি যা ওয়াদা করা হয়েছিল তা অবশ্যই সত্য
Surah Adh-Dhariyat, Verse 5
وَإِنَّ ٱلدِّينَ لَوَٰقِعٞ
আর নিঃসন্দেহ ন্যায়বিচার অবশ্যাম্ভাবী।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 6
وَٱلسَّمَآءِ ذَاتِ ٱلۡحُبُكِ
ভাবো আকাশের কথা -- অজস্র পথ বিশিষ্ট
Surah Adh-Dhariyat, Verse 7
إِنَّكُمۡ لَفِي قَوۡلٖ مُّخۡتَلِفٖ
তোমরা তো নিশ্চয়ই পরস্পর বিরোধী কথায় রয়েছ
Surah Adh-Dhariyat, Verse 8
يُؤۡفَكُ عَنۡهُ مَنۡ أُفِكَ
যে মুখ ফিরিয়ে থাকে তাকে এ থেকে ফিরিয়েই রাখা হয়।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 9
قُتِلَ ٱلۡخَرَّـٰصُونَ
কোতল হোক মিথ্যারচনাকারীরা
Surah Adh-Dhariyat, Verse 10
ٱلَّذِينَ هُمۡ فِي غَمۡرَةٖ سَاهُونَ
যারা খোদ গহবরে, বেখেয়াল
Surah Adh-Dhariyat, Verse 11
يَسۡـَٔلُونَ أَيَّانَ يَوۡمُ ٱلدِّينِ
তারা জিজ্ঞাসা করে -- ''কবে আসবে বিচারের দিন?’’
Surah Adh-Dhariyat, Verse 12
يَوۡمَ هُمۡ عَلَى ٱلنَّارِ يُفۡتَنُونَ
সেই দিনটাতে আগুনে তাদের পরীক্ষা করা হবে।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 13
ذُوقُواْ فِتۡنَتَكُمۡ هَٰذَا ٱلَّذِي كُنتُم بِهِۦ تَسۡتَعۡجِلُونَ
তোমাদের অত্যাচার তোমরা আস্বাদন কর। এইটিই সেই যেটি তোমরা ত্বরান্বিত করতে চেয়েছিল।’’
Surah Adh-Dhariyat, Verse 14
إِنَّ ٱلۡمُتَّقِينَ فِي جَنَّـٰتٖ وَعُيُونٍ
নিঃসন্দেহ ধর্মভীরুরা থাকবে স্বর্গোউদ্যানসমূহে ও ঝরনা-রাজিতে
Surah Adh-Dhariyat, Verse 15
ءَاخِذِينَ مَآ ءَاتَىٰهُمۡ رَبُّهُمۡۚ إِنَّهُمۡ كَانُواْ قَبۡلَ ذَٰلِكَ مُحۡسِنِينَ
তাদের প্রভু যা তাদের দেবেন তারা তা গ্রহণ করতে থাকবে। তারা এর আগে নিশ্চয়ই ছিল সৎকর্মশীল।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 16
كَانُواْ قَلِيلٗا مِّنَ ٱلَّيۡلِ مَا يَهۡجَعُونَ
তারা রাতের সামান্য সময়ই ঘুমিয়ে কাটাত।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 17
وَبِٱلۡأَسۡحَارِ هُمۡ يَسۡتَغۡفِرُونَ
আর নিশিভোরে তারা পরিত্রাণ খুঁজত।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 18
وَفِيٓ أَمۡوَٰلِهِمۡ حَقّٞ لِّلسَّآئِلِ وَٱلۡمَحۡرُومِ
আর তাদের ধনসম্পদের মধ্যে ভিখারীর জন্য ও বঞ্চিতের জন্য হক্ রেখেছে।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 19
وَفِي ٱلۡأَرۡضِ ءَايَٰتٞ لِّلۡمُوقِنِينَ
আর পৃথিবীতে নিদর্শনাবলী রয়েছে নিশ্চিত-বিশ্বাসীদের জন্য
Surah Adh-Dhariyat, Verse 20
وَفِيٓ أَنفُسِكُمۡۚ أَفَلَا تُبۡصِرُونَ
আর তোমাদের নিজেদের মধ্যে। তবুও কি তোমরা চেয়ে দেখবে না
Surah Adh-Dhariyat, Verse 21
وَفِي ٱلسَّمَآءِ رِزۡقُكُمۡ وَمَا تُوعَدُونَ
আর আকাশে রয়েছে তোমাদের জীবিকা, আর যা তোমাদের ওয়াদা করা হয়েছে।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 22
فَوَرَبِّ ٱلسَّمَآءِ وَٱلۡأَرۡضِ إِنَّهُۥ لَحَقّٞ مِّثۡلَ مَآ أَنَّكُمۡ تَنطِقُونَ
অতএব মহাকাশ ও পৃথিবীর প্রভুর শপথ -- নিঃসন্দেহ এ আলবৎ সত্য, যেমনটা তোমরা বস্তুত বাক্যালাপ কর।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 23
هَلۡ أَتَىٰكَ حَدِيثُ ضَيۡفِ إِبۡرَٰهِيمَ ٱلۡمُكۡرَمِينَ
তোমার কাছে ইব্রাহীমের সম্মানিত অতিথিদের সংবাদ এসেছে কি
Surah Adh-Dhariyat, Verse 24
إِذۡ دَخَلُواْ عَلَيۡهِ فَقَالُواْ سَلَٰمٗاۖ قَالَ سَلَٰمٞ قَوۡمٞ مُّنكَرُونَ
তারা যখন তাঁর দরবারে প্রবেশ করল তারা তখন বললে -- ''সালাম’’। তিনিও বললেন -- ''সালাম’’, অপরিচিত লোক।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 25
فَرَاغَ إِلَىٰٓ أَهۡلِهِۦ فَجَآءَ بِعِجۡلٖ سَمِينٖ
তিনি তখন তাঁর পরিবারের কাছে নীরবে ছুটলেন এবং একটি পুষ্ট বাছুর নিয়ে এলেন
Surah Adh-Dhariyat, Verse 26
فَقَرَّبَهُۥٓ إِلَيۡهِمۡ قَالَ أَلَا تَأۡكُلُونَ
তারপর তিনি এটি তাদের সামনে এগিয়ে দিলেন, তিনি বললেন -- ''আপনারা কি খাবেন না?’’
Surah Adh-Dhariyat, Verse 27
فَأَوۡجَسَ مِنۡهُمۡ خِيفَةٗۖ قَالُواْ لَا تَخَفۡۖ وَبَشَّرُوهُ بِغُلَٰمٍ عَلِيمٖ
সুতরাং তাদের সম্পর্কে তিনি ভয় অনুভব করলেন। তারা বললে -- ''ভয় করো না।’’ পক্ষান্তরে তারা তাঁকে সুসংবাদ দিল এক জ্ঞানবান ছেলের।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 28
فَأَقۡبَلَتِ ٱمۡرَأَتُهُۥ فِي صَرَّةٖ فَصَكَّتۡ وَجۡهَهَا وَقَالَتۡ عَجُوزٌ عَقِيمٞ
তারপর তাঁর স্ত্রী এগিয়ে এলেন বিলাপ করতে-করতে, আর তিনি তাঁর গালে চাপড় মারছেন এবং বলছেন, ''এক বুড়ি, বন্ধ্যা!’’
Surah Adh-Dhariyat, Verse 29
قَالُواْ كَذَٰلِكِ قَالَ رَبُّكِۖ إِنَّهُۥ هُوَ ٱلۡحَكِيمُ ٱلۡعَلِيمُ
তারা বললে -- ''এমনটাই হবে, তোমার প্রভু বলেছেন।’’ নিঃসন্দেহ তিনি স্বয়ং পরমজ্ঞানী, সর্বজ্ঞাতা।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 30
۞قَالَ فَمَا خَطۡبُكُمۡ أَيُّهَا ٱلۡمُرۡسَلُونَ
তিনি বললেন -- ''তাহলে তোমাদের বিশেষ বার্তা কি, হে বার্তাবাহকগণ?’’
Surah Adh-Dhariyat, Verse 31
قَالُوٓاْ إِنَّآ أُرۡسِلۡنَآ إِلَىٰ قَوۡمٖ مُّجۡرِمِينَ
তারা বললে -- ''আমাদের অবশ্য প্রেরণ করা হয়েছে এক অপরাধী লোকদের প্রতি
Surah Adh-Dhariyat, Verse 32
لِنُرۡسِلَ عَلَيۡهِمۡ حِجَارَةٗ مِّن طِينٖ
যেন তাদের উপরে আমরা বর্ষণ করতে পারি মাটির পাথর
Surah Adh-Dhariyat, Verse 33
مُّسَوَّمَةً عِندَ رَبِّكَ لِلۡمُسۡرِفِينَ
যা অমিতাচারীদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে তোমার প্রভুর কাছে।’’
Surah Adh-Dhariyat, Verse 34
فَأَخۡرَجۡنَا مَن كَانَ فِيهَا مِنَ ٱلۡمُؤۡمِنِينَ
তারপর মুমিনদের মধ্যের যারা সেখানে রয়েছিল তাদের আমরা বের করে আনলাম
Surah Adh-Dhariyat, Verse 35
فَمَا وَجَدۡنَا فِيهَا غَيۡرَ بَيۡتٖ مِّنَ ٱلۡمُسۡلِمِينَ
কিন্ত আমরা সেখানে মুসলিমদের একটি পরিবার ব্যতীত আর কাউকে পাইনি।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 36
وَتَرَكۡنَا فِيهَآ ءَايَةٗ لِّلَّذِينَ يَخَافُونَ ٱلۡعَذَابَ ٱلۡأَلِيمَ
আর আমরা সেখানে রেখে দিয়েছিলাম এক নিদর্শন তাদের জন্য যারা মর্মন্তুদ শাস্তিকে ভয় করে।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 37
وَفِي مُوسَىٰٓ إِذۡ أَرۡسَلۡنَٰهُ إِلَىٰ فِرۡعَوۡنَ بِسُلۡطَٰنٖ مُّبِينٖ
আর মূসার মধ্যেও। দেখো! আমরা তাঁকে পাঠিয়েছিলাম ফিরআউনের কাছে সুস্পষ্ট কর্তৃত্ব দিয়ে।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 38
فَتَوَلَّىٰ بِرُكۡنِهِۦ وَقَالَ سَٰحِرٌ أَوۡ مَجۡنُونٞ
কিন্ত সে ফিরে গিয়েছিল তার শক্তিমত্তার দিকে এবং বলেছিল -- ''একজন জাদুকর অথবা একজন পাগল।’’
Surah Adh-Dhariyat, Verse 39
فَأَخَذۡنَٰهُ وَجُنُودَهُۥ فَنَبَذۡنَٰهُمۡ فِي ٱلۡيَمِّ وَهُوَ مُلِيمٞ
তখন আমরা তাকে ও তার দলবলকে পাকড়াও করলাম এবং তাদের নিক্ষেপ করলাম অথৈ জলে, আর সে ছিল দোষী।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 40
وَفِي عَادٍ إِذۡ أَرۡسَلۡنَا عَلَيۡهِمُ ٱلرِّيحَ ٱلۡعَقِيمَ
আর 'আদ জাতির ক্ষেত্রেও। দেখো! আমরা তাদের বিরুদ্ধে পাঠিয়েছিলাম এক বিধ্বংসী ঝড়।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 41
مَا تَذَرُ مِن شَيۡءٍ أَتَتۡ عَلَيۡهِ إِلَّا جَعَلَتۡهُ كَٱلرَّمِيمِ
এ যার উপরে এসে পড়েছিল তার কোনো কিছুই রেখে যায় নি, এটিকে তা করে দিয়েছিল ছাইয়ের মতো।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 42
وَفِي ثَمُودَ إِذۡ قِيلَ لَهُمۡ تَمَتَّعُواْ حَتَّىٰ حِينٖ
আর ছামুদ-জাতির ক্ষেত্রেও। দেখো! তাদের বলা হয়েছিল -- ''কিছুকাল উপভোগ করে নাও।’’
Surah Adh-Dhariyat, Verse 43
فَعَتَوۡاْ عَنۡ أَمۡرِ رَبِّهِمۡ فَأَخَذَتۡهُمُ ٱلصَّـٰعِقَةُ وَهُمۡ يَنظُرُونَ
তথাপি তাদের প্রভুর আদেশের বিরুদ্ধে তারা দাঁড়িয়েছিল, ফলে এক বজ্রনাদ তাদের পাকড়ালো, আর তারা তাকিয়ে রয়েছিল।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 44
فَمَا ٱسۡتَطَٰعُواْ مِن قِيَامٖ وَمَا كَانُواْ مُنتَصِرِينَ
তাদের আর দাঁড়াবার ক্ষমতা রইল না, আর তারা সাহায্যপ্রাপ্ত হতেও পারে নি।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 45
وَقَوۡمَ نُوحٖ مِّن قَبۡلُۖ إِنَّهُمۡ كَانُواْ قَوۡمٗا فَٰسِقِينَ
আর পূর্বকালীন নূহের লোকদলকেও। নিঃসন্দেহ তারা ছিল সত্যত্যাগী জাতি।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 46
وَٱلسَّمَآءَ بَنَيۡنَٰهَا بِأَيۡيْدٖ وَإِنَّا لَمُوسِعُونَ
আর মহাকাশমন্ডল -- আমরা তা নির্মাণ করেছি হাতে, আর আমরাই বিশালতার নির্মাতা।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 47
وَٱلۡأَرۡضَ فَرَشۡنَٰهَا فَنِعۡمَ ٱلۡمَٰهِدُونَ
আর পৃথিবী -- আমরা একে বিছিয়ে দিয়েছি, কাজেই কত সুন্দর এই বিস্তারকারী
Surah Adh-Dhariyat, Verse 48
وَمِن كُلِّ شَيۡءٍ خَلَقۡنَا زَوۡجَيۡنِ لَعَلَّكُمۡ تَذَكَّرُونَ
আর প্রত্যেক বস্তুর মধ্যে আমরা জোড়া-জোড়া সৃষ্টি করেছি, যেন তোমরা মনোনিবেশ করো।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 49
فَفِرُّوٓاْ إِلَى ٱللَّهِۖ إِنِّي لَكُم مِّنۡهُ نَذِيرٞ مُّبِينٞ
অতএব তোমরা বেগে আল্লাহ্র দিকে ছুটো। আমি নিশ্চয়ই তোমাদের নিকট তাঁর কাছ থেকে একজন সুস্পষ্ট সতর্ককারী।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 50
وَلَا تَجۡعَلُواْ مَعَ ٱللَّهِ إِلَٰهًا ءَاخَرَۖ إِنِّي لَكُم مِّنۡهُ نَذِيرٞ مُّبِينٞ
আর আল্লাহ্র সাথে অন্য কোনো উপাস্য দাঁড় করো না। নিঃসন্দেহ আমি তোমাদের নিকট তাঁর কাছ থেকে এক জন সুস্পষ্ট সতর্ককারী।’’
Surah Adh-Dhariyat, Verse 51
كَذَٰلِكَ مَآ أَتَى ٱلَّذِينَ مِن قَبۡلِهِم مِّن رَّسُولٍ إِلَّا قَالُواْ سَاحِرٌ أَوۡ مَجۡنُونٌ
এইভাবেই। এদের আগে যারা ছিল তাদের কাছে এমন কোনো রসূল আসেন নি যাঁকে তারা না বলেছিল -- ''একজন জাদুকর, না হয় একজন পাগল।’’
Surah Adh-Dhariyat, Verse 52
أَتَوَاصَوۡاْ بِهِۦۚ بَلۡ هُمۡ قَوۡمٞ طَاغُونَ
এরা কি এটিকেই মৌরুসি বিষয় বানিয়েছে? না, তারা হচ্ছে সীমালংঘনকারী জাতি।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 53
فَتَوَلَّ عَنۡهُمۡ فَمَآ أَنتَ بِمَلُومٖ
অতএব তাদের থেকে তুমি মুখ ফিরিয়ে নাও, কেননা তুমি তো দোষী নও।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 54
وَذَكِّرۡ فَإِنَّ ٱلذِّكۡرَىٰ تَنفَعُ ٱلۡمُؤۡمِنِينَ
তবুও তুমি উপদেশ দিতে থাকো, কেননা নিঃসন্দেহ উপদেশদান মুমিনদের উপকার করবে।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 55
وَمَا خَلَقۡتُ ٱلۡجِنَّ وَٱلۡإِنسَ إِلَّا لِيَعۡبُدُونِ
আর আমি জিন ও মানুষকে, তারা আমাকে উপাসনা করুক -- এইজন্য ছাড়া সৃষ্টি করি নি।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 56
مَآ أُرِيدُ مِنۡهُم مِّن رِّزۡقٖ وَمَآ أُرِيدُ أَن يُطۡعِمُونِ
আমি তাদের থেকে কোনো জীবিকা চাই না, আর আমি চাই না যে তারা আমাকে খাওয়াবে।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 57
إِنَّ ٱللَّهَ هُوَ ٱلرَّزَّاقُ ذُو ٱلۡقُوَّةِ ٱلۡمَتِينُ
বরঞ্চ আল্লাহ -- তিনিই বিরাট রিযেকদাতা, ক্ষমতার অধিকারী, শক্তিমান।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 58
فَإِنَّ لِلَّذِينَ ظَلَمُواْ ذَنُوبٗا مِّثۡلَ ذَنُوبِ أَصۡحَٰبِهِمۡ فَلَا يَسۡتَعۡجِلُونِ
সুতরাং যারা অন্যায়াচরণ করেছে তাদের জন্য অবশ্যই রয়েছে এক ঝুড়ি তাদের সাঙ্গোপাঙ্গদের ঝুড়ির ন্যায়, সেজন্য তারা যেন আমার কাছে তড়িঘড়ি না করে।
Surah Adh-Dhariyat, Verse 59
فَوَيۡلٞ لِّلَّذِينَ كَفَرُواْ مِن يَوۡمِهِمُ ٱلَّذِي يُوعَدُونَ
অতএব ধিক্ তাদের জন্য যারা অবিশ্বাস পোষণ করে -- তাদের সেই দিনটির কারণে যেটি তাদের ওয়াদা করা হয়েছে
Surah Adh-Dhariyat, Verse 60