Surah An-Najm - Bengali Translation by Abu Bakr Zakaria
وَٱلنَّجۡمِ إِذَا هَوَىٰ
শপথ নক্ষত্রের, যখন তা হয় অস্তমিত [১]
Surah An-Najm, Verse 1
مَا ضَلَّ صَاحِبُكُمۡ وَمَا غَوَىٰ
তোমাদের সঙ্গী [১] বিভ্রান্ত নয়, বিপথগামীও নয়
Surah An-Najm, Verse 2
وَمَا يَنطِقُ عَنِ ٱلۡهَوَىٰٓ
আর তিনি মনগড়া কথা বলেন না [১]।
Surah An-Najm, Verse 3
إِنۡ هُوَ إِلَّا وَحۡيٞ يُوحَىٰ
তাতো কেবল ওহী, যা তার প্রতি ওহীরূপে প্রেরিত হয়
Surah An-Najm, Verse 4
عَلَّمَهُۥ شَدِيدُ ٱلۡقُوَىٰ
তাকে শিক্ষা দান করেছেন প্ৰচণ্ড শক্তিশালী [১]
Surah An-Najm, Verse 5
ذُو مِرَّةٖ فَٱسۡتَوَىٰ
সৌন্দর্যপূর্ণ সত্তা [১]। অতঃপর তিনি স্থির হয়েছিলেন [২]
Surah An-Najm, Verse 6
وَهُوَ بِٱلۡأُفُقِ ٱلۡأَعۡلَىٰ
আর তিনি ছিলেন ঊর্ধ্বদিগন্তে [১]
Surah An-Najm, Verse 7
ثُمَّ دَنَا فَتَدَلَّىٰ
তারপর তিনি তার কাছাকাছি হলেন, অতঃপর খুব কাছাকাছি
Surah An-Najm, Verse 8
فَكَانَ قَابَ قَوۡسَيۡنِ أَوۡ أَدۡنَىٰ
ফলে তাদের মধ্যে দু ধনুকের ব্যবধান রইল অথবা তারও কম [১]।
Surah An-Najm, Verse 9
فَأَوۡحَىٰٓ إِلَىٰ عَبۡدِهِۦ مَآ أَوۡحَىٰ
তখন আল্লাহ্ তাঁর বান্দার প্রতি যা ওহী করার তা ওহী করলেন [১]
Surah An-Najm, Verse 10
مَا كَذَبَ ٱلۡفُؤَادُ مَا رَأَىٰٓ
যা তিনি দেখেছেন, তার অন্তঃকরণ তা মিথ্যা বলেনি [১]
Surah An-Najm, Verse 11
أَفَتُمَٰرُونَهُۥ عَلَىٰ مَا يَرَىٰ
তিনি যা দেখেছেন তোমরা কি সে বিষয়ে তাঁর সঙ্গে বিতর্ক করবে
Surah An-Najm, Verse 12
وَلَقَدۡ رَءَاهُ نَزۡلَةً أُخۡرَىٰ
আর অবশ্যই তিনি তাকে আরেকবার দেখেছিলেন
Surah An-Najm, Verse 13
عِندَ سِدۡرَةِ ٱلۡمُنتَهَىٰ
‘সিদরাতুল মুন্তাহা’ তথা প্রান্তবর্তী কুল গাছ এর কাছে [১]
Surah An-Najm, Verse 14
عِندَهَا جَنَّةُ ٱلۡمَأۡوَىٰٓ
যার কাছে জান্নাতুল মা’ওয়া [১] অবস্থিত।
Surah An-Najm, Verse 15
إِذۡ يَغۡشَى ٱلسِّدۡرَةَ مَا يَغۡشَىٰ
যখন কুল গাছটিকে যা আচ্ছাদিত করার তা আচ্ছাদিত করেছিল [১]
Surah An-Najm, Verse 16
مَا زَاغَ ٱلۡبَصَرُ وَمَا طَغَىٰ
তার দৃষ্টি বিভ্রম হয়নি, দৃষ্টি লক্ষ্যচ্যুতও হয়নি [১]।
Surah An-Najm, Verse 17
لَقَدۡ رَأَىٰ مِنۡ ءَايَٰتِ رَبِّهِ ٱلۡكُبۡرَىٰٓ
অবশ্যই তিনি তার রবের মহান নিদর্শনাবলীর কিছু দেখেছিলেন
Surah An-Najm, Verse 18
أَفَرَءَيۡتُمُ ٱللَّـٰتَ وَٱلۡعُزَّىٰ
অতএব, তোমরা আমাকে জানাও ‘লাত’ ও ‘উযযা' সম্পর্কে
Surah An-Najm, Verse 19
وَمَنَوٰةَ ٱلثَّالِثَةَ ٱلۡأُخۡرَىٰٓ
এবং তৃতীয় আরেকটি ‘মানাত’ সম্পর্কে [১]
Surah An-Najm, Verse 20
أَلَكُمُ ٱلذَّكَرُ وَلَهُ ٱلۡأُنثَىٰ
তবে কি তোমাদের জন্য পুত্ৰ সন্তান এবং আল্লাহর জন্য কন্যা সন্তান
Surah An-Najm, Verse 21
تِلۡكَ إِذٗا قِسۡمَةٞ ضِيزَىٰٓ
এ রকম বন্টন তো অসঙ্গত [১]।
Surah An-Najm, Verse 22
إِنۡ هِيَ إِلَّآ أَسۡمَآءٞ سَمَّيۡتُمُوهَآ أَنتُمۡ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلۡطَٰنٍۚ إِن يَتَّبِعُونَ إِلَّا ٱلظَّنَّ وَمَا تَهۡوَى ٱلۡأَنفُسُۖ وَلَقَدۡ جَآءَهُم مِّن رَّبِّهِمُ ٱلۡهُدَىٰٓ
এগুলো কিছু নাম মাত্র যা তোমরা ও তোমাদের পূর্বপুরুষরা রেখেছ, যার সমর্থনে আল্লাহ্ কোনো দলীলপ্রমাণ নাযিল করেননি। তারা তো অনুমান এবং নিজেদের প্রবৃত্তিরই অনুসরণ করে, অথচ তাদের কাছে তাদের রবের পক্ষ থেকে হেদায়াত এসেছে [১]।
Surah An-Najm, Verse 23
أَمۡ لِلۡإِنسَٰنِ مَا تَمَنَّىٰ
মানুষ যা চায় তাই কি সে পায়
Surah An-Najm, Verse 24
فَلِلَّهِ ٱلۡأٓخِرَةُ وَٱلۡأُولَىٰ
বস্তুতঃ আখেরাত ও দুনিয়া আল্লাহ্রই
Surah An-Najm, Verse 25
۞وَكَم مِّن مَّلَكٖ فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ لَا تُغۡنِي شَفَٰعَتُهُمۡ شَيۡـًٔا إِلَّا مِنۢ بَعۡدِ أَن يَأۡذَنَ ٱللَّهُ لِمَن يَشَآءُ وَيَرۡضَىٰٓ
আর আসমানসমূহে বহু ফিরিশতা রয়েছে; তাদের সুপারিশ কিছুমাত্র ফলপ্রসূ হবে না, তবে আল্লাহর অনুমতির পর, যার জন্য তিনি ইচ্ছে করেন ও যার প্রতি তিনি সন্তুষ্ট।
Surah An-Najm, Verse 26
إِنَّ ٱلَّذِينَ لَا يُؤۡمِنُونَ بِٱلۡأٓخِرَةِ لَيُسَمُّونَ ٱلۡمَلَـٰٓئِكَةَ تَسۡمِيَةَ ٱلۡأُنثَىٰ
নিশ্চয় যারা আখিরাতের উপর ঈমান আনে না তারাই নারীবাচক নাম দিয়ে থাকে ফিরিশতাদেরকে [১]
Surah An-Najm, Verse 27
وَمَا لَهُم بِهِۦ مِنۡ عِلۡمٍۖ إِن يَتَّبِعُونَ إِلَّا ٱلظَّنَّۖ وَإِنَّ ٱلظَّنَّ لَا يُغۡنِي مِنَ ٱلۡحَقِّ شَيۡـٔٗا
অথচ এ বিষয়ে তাদের কোনো জ্ঞানই নেই, তারা তো শুধু অনুমানেরই অনুসরণ করে; আর নিশ্চয় অনুমান সত্যের মোকাবিলায় কোনই কাজে আসে না [১]।
Surah An-Najm, Verse 28
فَأَعۡرِضۡ عَن مَّن تَوَلَّىٰ عَن ذِكۡرِنَا وَلَمۡ يُرِدۡ إِلَّا ٱلۡحَيَوٰةَ ٱلدُّنۡيَا
অতএব, আপনি তাকে উপেক্ষা করে চলুন যে আমাদের স্মরণ [১] থেকে বিমুখ হয় এবং কেবল দুনিয়ার জীবনই কামনা করে।
Surah An-Najm, Verse 29
ذَٰلِكَ مَبۡلَغُهُم مِّنَ ٱلۡعِلۡمِۚ إِنَّ رَبَّكَ هُوَ أَعۡلَمُ بِمَن ضَلَّ عَن سَبِيلِهِۦ وَهُوَ أَعۡلَمُ بِمَنِ ٱهۡتَدَىٰ
এটাই তাদের জ্ঞানের শেষ সীমা। নিশ্চয় আপনার রব, তিনিই ভাল জানেন কে তাঁর পথ থেকে বিচ্যুত হয়েছে এবং তিনিই ভাল জানেন কে হেদায়াতপ্ৰাপ্ত হয়েছে।
Surah An-Najm, Verse 30
وَلِلَّهِ مَا فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَمَا فِي ٱلۡأَرۡضِ لِيَجۡزِيَ ٱلَّذِينَ أَسَـٰٓـُٔواْ بِمَا عَمِلُواْ وَيَجۡزِيَ ٱلَّذِينَ أَحۡسَنُواْ بِٱلۡحُسۡنَى
আর আসমানসমূহে যা কিছু আছে ও যমীনে যা কিছু আছে তা আল্লাহ্রই। যাতে তিনি তাদের কাজের প্রতিফল দিতে পারেন যারা মন্দ কাজ করে এবং তাদেরকে তিনি উত্তম পুরস্কার দিতে পারেন যারা সৎকাজ করে
Surah An-Najm, Verse 31
ٱلَّذِينَ يَجۡتَنِبُونَ كَبَـٰٓئِرَ ٱلۡإِثۡمِ وَٱلۡفَوَٰحِشَ إِلَّا ٱللَّمَمَۚ إِنَّ رَبَّكَ وَٰسِعُ ٱلۡمَغۡفِرَةِۚ هُوَ أَعۡلَمُ بِكُمۡ إِذۡ أَنشَأَكُم مِّنَ ٱلۡأَرۡضِ وَإِذۡ أَنتُمۡ أَجِنَّةٞ فِي بُطُونِ أُمَّهَٰتِكُمۡۖ فَلَا تُزَكُّوٓاْ أَنفُسَكُمۡۖ هُوَ أَعۡلَمُ بِمَنِ ٱتَّقَىٰٓ
যারা বিরত থাকে গুরুতর পাপ ও অশ্লীল কাজ থেকে, ছোটখাট অপরাধ ব্যতীত [১]। নিশ্চয় আপনার রবের ক্ষমা অপরিসীম; তিনি তোমাদের সম্পর্কে সম্যক অবগত---যখন তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছিলেন মাটি হতে এবং যখন তোমরা মাতৃগর্ভে ভ্রূণরূপে ছিলে। অতএব, তোমরা আত্মপ্ৰশংসা করো না, তিনিই সম্যক জানেন তার সম্পর্কে যে তাকওয়া অবলম্বন করেছে [২]।
Surah An-Najm, Verse 32
أَفَرَءَيۡتَ ٱلَّذِي تَوَلَّىٰ
আপনি কি দেখেছেন সে ব্যক্তিকে যে মুখ ফিরিয়ে নেয়
Surah An-Najm, Verse 33
وَأَعۡطَىٰ قَلِيلٗا وَأَكۡدَىٰٓ
এবং দান করে সামান্যই, পরে বন্ধ করে দেয় [১]
Surah An-Najm, Verse 34
أَعِندَهُۥ عِلۡمُ ٱلۡغَيۡبِ فَهُوَ يَرَىٰٓ
তার কাছে কি গায়েবের জ্ঞান আছে যে, সে প্রত্যক্ষ করে
Surah An-Najm, Verse 35
أَمۡ لَمۡ يُنَبَّأۡ بِمَا فِي صُحُفِ مُوسَىٰ
নাকি তাকে জানানো হয়নি যা আছে মূসার সহীফায়
Surah An-Najm, Verse 36
وَإِبۡرَٰهِيمَ ٱلَّذِي وَفَّىٰٓ
এবং ইবরাহীমের সহীফায় [১], যিনি পূর্ণ করেছিলেন (তার অঙ্গীকার) [২]
Surah An-Najm, Verse 37
أَلَّا تَزِرُ وَازِرَةٞ وِزۡرَ أُخۡرَىٰ
তা এই যে [১], কোনো বোঝা বহনকারী অন্যের বোঝা বহন করবে না
Surah An-Najm, Verse 38
وَأَن لَّيۡسَ لِلۡإِنسَٰنِ إِلَّا مَا سَعَىٰ
আর এই যে, মানুষ তাই পায় যা সে চেষ্টা করে [১]
Surah An-Najm, Verse 39
وَأَنَّ سَعۡيَهُۥ سَوۡفَ يُرَىٰ
আর এই যে, তার প্রচেষ্টার ফল শিঘ্রই দেখা যাবে
Surah An-Najm, Verse 40
ثُمَّ يُجۡزَىٰهُ ٱلۡجَزَآءَ ٱلۡأَوۡفَىٰ
তারপর তাকে দেয়া হবে পূর্ণ প্রতিদান
Surah An-Najm, Verse 41
وَأَنَّ إِلَىٰ رَبِّكَ ٱلۡمُنتَهَىٰ
আর এই যে, সবার শেষ গন্তব্য তো আপনার রবের কাছে [১]
Surah An-Najm, Verse 42
وَأَنَّهُۥ هُوَ أَضۡحَكَ وَأَبۡكَىٰ
আর এই যে, তিনিই হাসান এবং তিনিই কাঁদান [১]
Surah An-Najm, Verse 43
وَأَنَّهُۥ هُوَ أَمَاتَ وَأَحۡيَا
আর এই যে, তিনিই মারেন এবং তিনিই বাঁচান
Surah An-Najm, Verse 44
وَأَنَّهُۥ خَلَقَ ٱلزَّوۡجَيۡنِ ٱلذَّكَرَ وَٱلۡأُنثَىٰ
আর এই যে, তিনিই সৃষ্টি করেন যুগল---পুরুষ ও নারী
Surah An-Najm, Verse 45
مِن نُّطۡفَةٍ إِذَا تُمۡنَىٰ
শুক্রবিন্দু হতে, যখন তা স্থলিত হয়
Surah An-Najm, Verse 46
وَأَنَّ عَلَيۡهِ ٱلنَّشۡأَةَ ٱلۡأُخۡرَىٰ
আর এই যে, পুনরুত্থান ঘটানোর দায়িত্ব তাঁরই [১]
Surah An-Najm, Verse 47
وَأَنَّهُۥ هُوَ أَغۡنَىٰ وَأَقۡنَىٰ
আর এই যে, তিনিই অভাবমুক্ত করেন এবং সম্পদ দান করেন [১]
Surah An-Najm, Verse 48
وَأَنَّهُۥ هُوَ رَبُّ ٱلشِّعۡرَىٰ
আর এই যে, তিনি শি’রা নক্ষত্রের রব [১]।
Surah An-Najm, Verse 49
وَأَنَّهُۥٓ أَهۡلَكَ عَادًا ٱلۡأُولَىٰ
আর এই যে, তিনিই প্রাচীন ‘আদ সম্প্রদায়কে ধ্বংস করেছিলেন
Surah An-Najm, Verse 50
وَثَمُودَاْ فَمَآ أَبۡقَىٰ
এবং সামূদ সম্প্রদায়কেও [১]; অতঃপর কাউকেও তিনি বাকী রাখেননি
Surah An-Najm, Verse 51
وَقَوۡمَ نُوحٖ مِّن قَبۡلُۖ إِنَّهُمۡ كَانُواْ هُمۡ أَظۡلَمَ وَأَطۡغَىٰ
আর এদের আগে নূহের সম্প্রদায়কেও, নিশ্চয় তারা ছিল অত্যন্ত যালিম ও চরম অবাধ্য।
Surah An-Najm, Verse 52
وَٱلۡمُؤۡتَفِكَةَ أَهۡوَىٰ
আর তিনি উল্টানো আবাসভূমিকে নিক্ষেপ করেছিলেন [১]।
Surah An-Najm, Verse 53
فَغَشَّىٰهَا مَا غَشَّىٰ
অতঃপর সেটাকে আচ্ছন্ন করল যা আচ্ছন্ন করার [১]
Surah An-Najm, Verse 54
فَبِأَيِّ ءَالَآءِ رَبِّكَ تَتَمَارَىٰ
সুতরাং (হে মানুষ!) তুমি তোমার রবের কোন্ অনুগ্রহ সম্পর্কে সন্দেহ পোষণ করবে [১]
Surah An-Najm, Verse 55
هَٰذَا نَذِيرٞ مِّنَ ٱلنُّذُرِ ٱلۡأُولَىٰٓ
এ নবীও [১] অতীতের সতর্ককারীদের মতই এক সতর্ককারী।
Surah An-Najm, Verse 56
أَزِفَتِ ٱلۡأٓزِفَةُ
কিয়ামত আসন্ন [১]
Surah An-Najm, Verse 57
لَيۡسَ لَهَا مِن دُونِ ٱللَّهِ كَاشِفَةٌ
আল্লাহ ছাড়া কেউই এটা প্রকাশ করতে সক্ষম নয়।
Surah An-Najm, Verse 58
أَفَمِنۡ هَٰذَا ٱلۡحَدِيثِ تَعۡجَبُونَ
তোমরা কি এ কথায় বিস্ময় বোধ করছ
Surah An-Najm, Verse 59
وَتَضۡحَكُونَ وَلَا تَبۡكُونَ
আর হাসি-ঠাট্টা করছ ! এবং কাঁদছো না [১]
Surah An-Najm, Verse 60
وَأَنتُمۡ سَٰمِدُونَ
আর তোমরা উদাসীন [১]
Surah An-Najm, Verse 61
فَٱسۡجُدُواْۤ لِلَّهِۤ وَٱعۡبُدُواْ۩
অতএব আল্লাহকে সাজদা কর এবং তাঁর ‘ইবাদাত কর [১]।
Surah An-Najm, Verse 62