Surah An-Najm - Bengali Translation by Zohurul Hoque
وَٱلنَّجۡمِ إِذَا هَوَىٰ
ভাবো তারকার কথা, যখন তা অস্ত যায়
Surah An-Najm, Verse 1
مَا ضَلَّ صَاحِبُكُمۡ وَمَا غَوَىٰ
তোমাদের সঙ্গী দোষ-ত্রুটি করেন না, আর তিনি বিপথেও যান না
Surah An-Najm, Verse 2
وَمَا يَنطِقُ عَنِ ٱلۡهَوَىٰٓ
আর তিনি ইচ্ছামত কোনো কথা বলেন না।
Surah An-Najm, Verse 3
إِنۡ هُوَ إِلَّا وَحۡيٞ يُوحَىٰ
এইখানা প্রত্যাদিষ্ট হওয়া প্রত্যাদেশবাণী বৈ তো নয়
Surah An-Najm, Verse 4
عَلَّمَهُۥ شَدِيدُ ٱلۡقُوَىٰ
তাঁকে শিখিয়েছেন বিরাট শক্তিমান
Surah An-Najm, Verse 5
ذُو مِرَّةٖ فَٱسۡتَوَىٰ
বলবীর্যের অধিকারী। কাজেই তিনি পরিপূর্ণতায় পৌঁছলেন।
Surah An-Najm, Verse 6
وَهُوَ بِٱلۡأُفُقِ ٱلۡأَعۡلَىٰ
আর তিনি রয়েছেন ঊর্ধ্ব দিগন্তে।
Surah An-Najm, Verse 7
ثُمَّ دَنَا فَتَدَلَّىٰ
তারপর তিনি সন্নিকটে এলেন, অতঃপর তিনি অবনত করলেন
Surah An-Najm, Verse 8
فَكَانَ قَابَ قَوۡسَيۡنِ أَوۡ أَدۡنَىٰ
তখন তিনি দুই ধনুকের ব্যবধানে রইলেন, অথবা আরও কাছে।
Surah An-Najm, Verse 9
فَأَوۡحَىٰٓ إِلَىٰ عَبۡدِهِۦ مَآ أَوۡحَىٰ
তখন তিনি তাঁর বান্দার কাছে প্রত্যাদেশ করলেন যা তিনি প্রত্যাদেশ করেন।
Surah An-Najm, Verse 10
مَا كَذَبَ ٱلۡفُؤَادُ مَا رَأَىٰٓ
হৃদয় অস্বীকার করে নি যা তিনি দেখেছিলেন তাতে।
Surah An-Najm, Verse 11
أَفَتُمَٰرُونَهُۥ عَلَىٰ مَا يَرَىٰ
তোমরা কি তবে তাঁর সঙ্গে বিতর্ক করবে যা তিনি দেখেছেন সে-সন্বন্ধে
Surah An-Najm, Verse 12
وَلَقَدۡ رَءَاهُ نَزۡلَةً أُخۡرَىٰ
আর তিনি নিশ্চয়ই তাঁকে দেখেছিলেন অন্য এক অবতরণে
Surah An-Najm, Verse 13
عِندَ سِدۡرَةِ ٱلۡمُنتَهَىٰ
দূরদিগন্তের সিদরাহ্-গাছের কাছে
Surah An-Najm, Verse 14
عِندَهَا جَنَّةُ ٱلۡمَأۡوَىٰٓ
তার কাছে আছে চির-উপভোগ্য উদ্যান।
Surah An-Najm, Verse 15
إِذۡ يَغۡشَى ٱلسِّدۡرَةَ مَا يَغۡشَىٰ
দেখো! যা আচ্ছাদন করে তা ঢেকে দিয়েছিল সিদরাহ্-গাছকে
Surah An-Najm, Verse 16
مَا زَاغَ ٱلۡبَصَرُ وَمَا طَغَىٰ
দৃষ্টি বিভ্রান্ত হয় নি এবং তা সীমা ছাড়িয়েও যায় নি।
Surah An-Najm, Verse 17
لَقَدۡ رَأَىٰ مِنۡ ءَايَٰتِ رَبِّهِ ٱلۡكُبۡرَىٰٓ
তিনি নিশ্চয়ই তাঁর প্রভুর শ্রেষ্ঠ নিদর্শনগুলোর মধ্যে চেয়ে দেখেছিলেন।
Surah An-Najm, Verse 18
أَفَرَءَيۡتُمُ ٱللَّـٰتَ وَٱلۡعُزَّىٰ
তোমরা কি তবে ভেবে দেখেছ লাত ও 'উযযা
Surah An-Najm, Verse 19
وَمَنَوٰةَ ٱلثَّالِثَةَ ٱلۡأُخۡرَىٰٓ
এবং মানাত, -- তৃতীয় আরেকটি
Surah An-Najm, Verse 20
أَلَكُمُ ٱلذَّكَرُ وَلَهُ ٱلۡأُنثَىٰ
তোমাদের জন্য পুত্রসন্তান আর তাঁর জন্য কন্যা
Surah An-Najm, Verse 21
تِلۡكَ إِذٗا قِسۡمَةٞ ضِيزَىٰٓ
এ তো বড়ই অসংগত বন্টন
Surah An-Najm, Verse 22
إِنۡ هِيَ إِلَّآ أَسۡمَآءٞ سَمَّيۡتُمُوهَآ أَنتُمۡ وَءَابَآؤُكُم مَّآ أَنزَلَ ٱللَّهُ بِهَا مِن سُلۡطَٰنٍۚ إِن يَتَّبِعُونَ إِلَّا ٱلظَّنَّ وَمَا تَهۡوَى ٱلۡأَنفُسُۖ وَلَقَدۡ جَآءَهُم مِّن رَّبِّهِمُ ٱلۡهُدَىٰٓ
তারা নামাবলী বৈ তো নয়, যা তোমরা নামকরণ করেছ -- তোমরা ও তোমাদের পূর্বপুরুষরা, যাদের জন্য আল্লাহ্ কোনো সনদ পাঠান নি। তারা তো শুধু অনুমানের এবং যা তাদের অন্তর কামনা করে তারই অনুসরণ করে। অথচ তাদের প্রভুর কাছ থেকে তাদের কাছে পথনির্দেশ অবশ্যই এসে গেছে।
Surah An-Najm, Verse 23
أَمۡ لِلۡإِنسَٰنِ مَا تَمَنَّىٰ
অথবা মানুষের জন্য কি তাই থাকবে যা সে কামনা করে
Surah An-Najm, Verse 24
فَلِلَّهِ ٱلۡأٓخِرَةُ وَٱلۡأُولَىٰ
কিন্ত শেষটা তো আল্লাহ্র, আর প্রথমটাও।
Surah An-Najm, Verse 25
۞وَكَم مِّن مَّلَكٖ فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ لَا تُغۡنِي شَفَٰعَتُهُمۡ شَيۡـًٔا إِلَّا مِنۢ بَعۡدِ أَن يَأۡذَنَ ٱللَّهُ لِمَن يَشَآءُ وَيَرۡضَىٰٓ
আর মহাকাশমন্ডলে কত যে ফিরিশ্তা রয়েছে যাদের সুপারিশ কোনো কাজে আসবে না যতক্ষণ না আল্লাহ্ অনুমতি দেন তার জন্য যাকে তিনি ইচ্ছা করেন ও তিনি সন্তষ্ট হয়েছেন।
Surah An-Najm, Verse 26
إِنَّ ٱلَّذِينَ لَا يُؤۡمِنُونَ بِٱلۡأٓخِرَةِ لَيُسَمُّونَ ٱلۡمَلَـٰٓئِكَةَ تَسۡمِيَةَ ٱلۡأُنثَىٰ
নিঃসন্দেহ যারা পরকালে বিশ্বাস করে না তারা ফিরিশ্তাদের নাম দেয় মেয়েদের নামে।
Surah An-Najm, Verse 27
وَمَا لَهُم بِهِۦ مِنۡ عِلۡمٍۖ إِن يَتَّبِعُونَ إِلَّا ٱلظَّنَّۖ وَإِنَّ ٱلظَّنَّ لَا يُغۡنِي مِنَ ٱلۡحَقِّ شَيۡـٔٗا
আর এ বিষয়ে তাদের কোনো জ্ঞান নেই। তারা তো অনুমানেরই অনুসরণ করছে, আর নিঃসন্দেহ সত্যের বিরুদ্ধে অনুমানে কোনো লাভ হয় না।
Surah An-Najm, Verse 28
فَأَعۡرِضۡ عَن مَّن تَوَلَّىٰ عَن ذِكۡرِنَا وَلَمۡ يُرِدۡ إِلَّا ٱلۡحَيَوٰةَ ٱلدُّنۡيَا
সেজন্য তাকে উপেক্ষা করো যে আমাদের উপদেশ থেকে ফিরে যায় আর দুনিয়ার জীবন ছাড়া আর কিছু চায় না।
Surah An-Najm, Verse 29
ذَٰلِكَ مَبۡلَغُهُم مِّنَ ٱلۡعِلۡمِۚ إِنَّ رَبَّكَ هُوَ أَعۡلَمُ بِمَن ضَلَّ عَن سَبِيلِهِۦ وَهُوَ أَعۡلَمُ بِمَنِ ٱهۡتَدَىٰ
এইটিই তাদের জ্ঞানের শেষসীমা। নিঃসন্দেহ তোমার প্রভু -- তিনিই ভাল জানেন তাকে যে তার পথ থেকে ভ্রষ্ট হয়েছে, আর তিনিই ভাল জানেন যে সৎপথপ্রাপ্ত।
Surah An-Najm, Verse 30
وَلِلَّهِ مَا فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَمَا فِي ٱلۡأَرۡضِ لِيَجۡزِيَ ٱلَّذِينَ أَسَـٰٓـُٔواْ بِمَا عَمِلُواْ وَيَجۡزِيَ ٱلَّذِينَ أَحۡسَنُواْ بِٱلۡحُسۡنَى
আর মহাকাশমন্ডলে যা-কিছু আছে এবং যা-কিছু আছে পৃথিবীতে তা আল্লাহ্রই, যেন যারা মন্দ কাজ করেছে তাদের তিনি প্রতিফল দিতে পারেন যা তারা করেছে সেজন্য, আর যারা সৎকাজ করেছে তাদের তিনি ভালভাবে প্রতিদান দিতে পারেন।
Surah An-Najm, Verse 31
ٱلَّذِينَ يَجۡتَنِبُونَ كَبَـٰٓئِرَ ٱلۡإِثۡمِ وَٱلۡفَوَٰحِشَ إِلَّا ٱللَّمَمَۚ إِنَّ رَبَّكَ وَٰسِعُ ٱلۡمَغۡفِرَةِۚ هُوَ أَعۡلَمُ بِكُمۡ إِذۡ أَنشَأَكُم مِّنَ ٱلۡأَرۡضِ وَإِذۡ أَنتُمۡ أَجِنَّةٞ فِي بُطُونِ أُمَّهَٰتِكُمۡۖ فَلَا تُزَكُّوٓاْ أَنفُسَكُمۡۖ هُوَ أَعۡلَمُ بِمَنِ ٱتَّقَىٰٓ
যারা বর্জন করে বড় বড় পাপাচার ও অশ্লীল কাজ -- মুখোমুখি হওয়া ভিন্ন -- তোমার প্রভু পরিত্রাণে নিশ্চয়ই অপরিসীম। তিনি তোমাদের ভালো জানেন যখন থেকে তিনি তোমাদের সৃষ্টির সূচনা করেছেন মাটি থেকে, আর যখন তোমরা ছিলে তোমাদের মায়ের পেটে ভ্রণরূপে। অতএব তোমরা তোমাদের নিজেদের গুণগান করো না। তিনিই ভালো জানেন তাকে যে ধর্মভীরুতা অবলন্বন করে।
Surah An-Najm, Verse 32
أَفَرَءَيۡتَ ٱلَّذِي تَوَلَّىٰ
তুমি কি তবে তাকে দেখেছ যে ফিরে যায়
Surah An-Najm, Verse 33
وَأَعۡطَىٰ قَلِيلٗا وَأَكۡدَىٰٓ
আর যৎসামান্য দান করে এবং নির্দয়তা দেখায়
Surah An-Najm, Verse 34
أَعِندَهُۥ عِلۡمُ ٱلۡغَيۡبِ فَهُوَ يَرَىٰٓ
তার কাছে কি অদৃশ্য সম্পর্কে জ্ঞান রয়েছে ফলে সে দেখত পাচ্ছে
Surah An-Najm, Verse 35
أَمۡ لَمۡ يُنَبَّأۡ بِمَا فِي صُحُفِ مُوسَىٰ
অথবা তাকে কি সংবাদ দেওয়া হয় নি মূসার গ্রন্থে যা আছে সে-সন্বন্ধে
Surah An-Najm, Verse 36
وَإِبۡرَٰهِيمَ ٱلَّذِي وَفَّىٰٓ
এবং ইব্রাহীম সন্বন্ধে যিনি সম্পূর্ণরূপে প্রতিপালন করেছিলেন
Surah An-Najm, Verse 37
أَلَّا تَزِرُ وَازِرَةٞ وِزۡرَ أُخۡرَىٰ
যথা কোনো ভারবাহী অন্যের বোঝা বহন করবে না
Surah An-Najm, Verse 38
وَأَن لَّيۡسَ لِلۡإِنسَٰنِ إِلَّا مَا سَعَىٰ
আর এই যে মানুষের জন্য কিছুই থাকবে না যার জন্য সে চেষ্টা না ক’রে
Surah An-Najm, Verse 39
وَأَنَّ سَعۡيَهُۥ سَوۡفَ يُرَىٰ
আর এই যে, তার প্রচেষ্টা অচিরেই দৃষ্টিগোচর হবে
Surah An-Najm, Verse 40
ثُمَّ يُجۡزَىٰهُ ٱلۡجَزَآءَ ٱلۡأَوۡفَىٰ
তারপর তাকে প্রতিদান দেওয়া হবে পরিপূর্ণ প্রতিদানে
Surah An-Najm, Verse 41
وَأَنَّ إِلَىٰ رَبِّكَ ٱلۡمُنتَهَىٰ
আর এই যে, তোমার প্রভুর দিকেই হচ্ছে শেষ-সীমা
Surah An-Najm, Verse 42
وَأَنَّهُۥ هُوَ أَضۡحَكَ وَأَبۡكَىٰ
আর এই যে, তিনিই হাসান আর তিনিই কাঁদান
Surah An-Najm, Verse 43
وَأَنَّهُۥ هُوَ أَمَاتَ وَأَحۡيَا
আর এই যে, তিনিই মারেন ও তিনিই বাঁচান।
Surah An-Najm, Verse 44
وَأَنَّهُۥ خَلَقَ ٱلزَّوۡجَيۡنِ ٱلذَّكَرَ وَٱلۡأُنثَىٰ
আর এই যে, তিনিই সৃষ্টি করেছেন জোড়ায়-জোড়ায় নর ও নারী
Surah An-Najm, Verse 45
مِن نُّطۡفَةٍ إِذَا تُمۡنَىٰ
শুক্রকীট থেকে যখন তাকে বিন্যাস করা হয়
Surah An-Najm, Verse 46
وَأَنَّ عَلَيۡهِ ٱلنَّشۡأَةَ ٱلۡأُخۡرَىٰ
আর এই যে, তাঁর উপরেই রয়েছে পুনরায় উত্থানের দায়িত্ব
Surah An-Najm, Verse 47
وَأَنَّهُۥ هُوَ أَغۡنَىٰ وَأَقۡنَىٰ
আর এই যে, তিনিই ধনদৌলত দেন ও সুখ-সমৃদ্ধি প্রদান করেন
Surah An-Najm, Verse 48
وَأَنَّهُۥ هُوَ رَبُّ ٱلشِّعۡرَىٰ
আর এই যে, তিনিই শি'রা নক্ষত্রের প্রভু
Surah An-Najm, Verse 49
وَأَنَّهُۥٓ أَهۡلَكَ عَادًا ٱلۡأُولَىٰ
আর এই যে, তিনিই ধ্বংস করেছিলেন প্রাচীনকালের 'আদ-জাতিকে
Surah An-Najm, Verse 50
وَثَمُودَاْ فَمَآ أَبۡقَىٰ
আর ছামূদ-জাতিও, তাই তিনি বাকী রাখেন নি
Surah An-Najm, Verse 51
وَقَوۡمَ نُوحٖ مِّن قَبۡلُۖ إِنَّهُمۡ كَانُواْ هُمۡ أَظۡلَمَ وَأَطۡغَىٰ
আর নূহ-এর লোকদলও এর আগে। নিঃসন্দেহ তারা ছিল -- তারাই তো ছিল অত্যন্ত অত্যাচারী ও বেজায় অবাধ্য।
Surah An-Najm, Verse 52
وَٱلۡمُؤۡتَفِكَةَ أَهۡوَىٰ
আর উলটে ফেলা শহরগুলো -- তিনি ধ্বংস করেছিলেন
Surah An-Najm, Verse 53
فَغَشَّىٰهَا مَا غَشَّىٰ
ফলে তাদের তিনি ঢেকে দিয়েছিলেন যা ঢেকে দেয়।
Surah An-Najm, Verse 54
فَبِأَيِّ ءَالَآءِ رَبِّكَ تَتَمَارَىٰ
অতএব তোমার প্রভুর কোন অনুগ্রহ সম্পর্কে তুমি বাদানুবাদ করবে
Surah An-Najm, Verse 55
هَٰذَا نَذِيرٞ مِّنَ ٱلنُّذُرِ ٱلۡأُولَىٰٓ
প্রাচীনকালের সতর্ককারীদের মধ্যে থেকে ইনি হচ্ছেন একজন সতর্ককারী।
Surah An-Najm, Verse 56
أَزِفَتِ ٱلۡأٓزِفَةُ
আসন্ন ঘটনা সমাগত
Surah An-Najm, Verse 57
لَيۡسَ لَهَا مِن دُونِ ٱللَّهِ كَاشِفَةٌ
এটি দূর করবার মতো আল্লাহ্ ছাড়া আর কেউ নেই।
Surah An-Najm, Verse 58
أَفَمِنۡ هَٰذَا ٱلۡحَدِيثِ تَعۡجَبُونَ
এই বিবৃতিতে তোমরা কি তাজ্জব হচ্ছ
Surah An-Najm, Verse 59
وَتَضۡحَكُونَ وَلَا تَبۡكُونَ
আর তোমরা কি হাসছ, তোমরা কি আর কাঁদবে না
Surah An-Najm, Verse 60
وَأَنتُمۡ سَٰمِدُونَ
আর তোমরা তো হেলাফেলা করছ।
Surah An-Najm, Verse 61
فَٱسۡجُدُواْۤ لِلَّهِۤ وَٱعۡبُدُواْ۩
অতএব আল্লাহ্র প্রতি সিজদা করো এবং উপাসনা করো।
Surah An-Najm, Verse 62